ব্যতিক্রমভাবে বসন্ত উৎযাপন করলেন ছাত্রলীগ সা.সম্পাদক গোলাম রাব্বানী!

শীত শেষে এসেছে ঋতুরাজ বসন্ত। ফাগুনের প্রথম দিনে যেনো আগুন লেগছে সবার মনে। সব জরা ভেঙে প্রকৃতি নিজেকে রাঙিয়েছে নতুন রঙে। তাই বলে বসন্তবরণে মেতেছেন তরুণ-তরুণীরা।
হাতে হলুদ গাঁদা, গায়ে বাসন্তী পাঞ্জাবি-সালোয়ার এবং শাড়ি পরে সেজেছেন অনেক তরুণ-তরুণী। এক মুহূর্তের জন্য যেনো তারা সব ব্যস্ততা ভুলে মেতেছেন আন্দন্দের জোয়ারে। লাল, হলুদ, সবুজ, বেগুনি, কমলা বা সাদা রঙে নিজেদের সাজিয়েছেন বাসন্তী সাজে। এক্ষেত্রে ব্যাতিক্রমভাবে বসন্ত উৎযাপন করলেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় , টিএসসি, মধুর ক্যান্টিন ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষ , পথচারী ও রিক্সাওয়ালাদের ফাগুনের শুভেচ্ছা জানান গোলাম রাবব্বানী।
এসম্পর্কে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বসন্ত মানেই পূর্ণতা। বসন্ত মানেই নতুন প্রাণের কলরব। কচিপাতায় আলোর নাচনের মতোই বাঙালির মনেও লাগবে দোলা। বিপুল তরঙ্গ প্রাণে আন্দোলিত হবে বাঙালি মন। বাঙালি জীবনে বসন্তের আগমন বার্তা নিয়ে আসে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’র। এ বসন্তেই ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালির স্বাধীনতার বীজ রোপিত হয়েছিল। বসন্তেই বাঙালি মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিল। তাই কেবল প্রকৃতি আর মনে নয়, বাঙালির জাতীয় ইতিহাসেও বসন্ত আসে এক বিশেষ মাহাত্ম্য নিয়ে।