ঢাকা শুক্রবার, ৯ই মে ২০২৫, ২৬শে বৈশাখ ১৪৩২


১৫৮ কোটি টাকা বকেয়া: দুই সিটির বিদ্যুৎ লাইন কেটে দেয়ার হুঁশিয়ারি


৩ ডিসেম্বর ২০১৯ ১০:৩৫

আপডেট:
৯ মে ২০২৫ ০৩:৫৪

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৫৮ কোটি টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়েছে। এরমধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কাছে ৬৪ কোটি টাকা এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাছে ৯৪ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে এই বিল পরিশোধ না করলে জানুয়ারিত একযোগে দুই সিটির সব বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি (ডিপিডিসি)।

সোমবার সকালে রাজধানীর টিসিবি অডিটোরিয়ামে ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির (ডিপিডিসি) বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবনার শুনানিতে ডিপিডিসি এ তথ্য জানায়।

শুনানিতে কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম ডিপিডিসির কাছে জানতে দুই সিটি করপোরেশনের কতো টাকা বকেয়া আছে সে বিষয়ে জানতে চান। উত্তরে ডিপিডিসির পক্ষে থেকে জানানো হয় দুই সিটির কাছে ১৫৮ কোটি টাকা বকেয়া থাকার কথা জানানো হয়।

এতো পরিমাণ বকেয়া সত্বেও কেন লাইন কাটা হচ্ছে না, এমন প্রশ্নের জবাবে ডিপিডিসির নির্বাহী পরিচালক (অপারেশন্স) এটিএম হারুন অর রশিদ বলেন, ‘আমরা দুই সিটি করপোরেশনকে বকেয়া পরিশোধের জন্য চিঠি দিয়েছি। ডিসেম্বর পর্যন্ত তাদেরকে সময় বেধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে যদি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা না হয়, তাহলে আগামী জানুয়ারি মাসে তাদের সব বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হবে।’

শুনানিতে বাংলাদেশ অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান মনোয়ার ইসলাম এবং সদস্য মিজানুর রহমান, রহমান মুরশেদ, মাহমুদ উল হক ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সোমবার সকালে রাজধানীর টিসিবি অডিটোরিয়ামে ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির (ডিপিডিসি) বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবনার শুনানিতে ডিপিডিসি এ তথ্য জানায়।

শুনানিতে কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম ডিপিডিসির কাছে জানতে দুই সিটি করপোরেশনের কতো টাকা বকেয়া আছে সে বিষয়ে জানতে চান। উত্তরে ডিপিডিসির পক্ষে থেকে জানানো হয় দুই সিটির কাছে ১৫৮ কোটি টাকা বকেয়া থাকার কথা জানানো হয়।

এতো পরিমাণ বকেয়া সত্বেও কেন লাইন কাটা হচ্ছে না, এমন প্রশ্নের জবাবে ডিপিডিসির নির্বাহী পরিচালক (অপারেশন্স) এটিএম হারুন অর রশিদ বলেন, ‘আমরা দুই সিটি করপোরেশনকে বকেয়া পরিশোধের জন্য চিঠি দিয়েছি। ডিসেম্বর পর্যন্ত তাদেরকে সময় বেধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে যদি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা না হয়, তাহলে আগামী জানুয়ারি মাসে তাদের সব বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হবে।’

শুনানিতে বাংলাদেশ অ্যানার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান মনোয়ার ইসলাম এবং সদস্য মিজানুর রহমান, রহমান মুরশেদ, মাহমুদ উল হক ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।